1. live@www.jashorebulletin.com : যশোর বুলেটিন : যশোর বুলেটিন
  2. info@www.jashorebulletin.com : যশোর বুলেটিন :
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৪:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
যশোরে ৫ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত ‘জাদুকর’ শাহাবুদ্দিন গ্রেফতার যশোরে ‘শিশু-মননে জুলাই বিপ্লব’ শিরোনামে চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন,প্রাচ্য গ্যালারিতে ১০ দিনব্যাপী আয়োজন বেনাপোলে চাঁদাবাজি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি গ্রেফতার যশোরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ফেলে যাওয়া ট্রাকের সূত্র ধরে ডিবির জালে সংঘবদ্ধ চক্রের তিন সদস্য রাজবাড়ী ও সাভার থেকে গ্রেফতার যশোরে আমিনা কেরামত আলী বিশ্বাস ড্রীম স্কুল অন্ড কলেজে ১৫০ শিক্ষার্থী পেল নতুন স্কুল ড্রেজ যশোরে “বিবেক” স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থার নতুন কমিটি গঠিত কেশবপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত মঞ্চ সঞ্চালনায়, জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজগঠণে লাখো কণ্ঠে শপথ পাঠ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান যশোরের বহিষ্কৃত যুবদল নেতা বিতর্কিত জনি ডিবির জলে ধরা আগামী ২০ আগস্ট দেশে পবিত্র আখেরী চাহার সোম্বা পালিত হবে

পানি নিষ্কাশনের অভাবে ডুবতে বসেছে বেনাপোল বন্দর

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
  • ১১৯ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ জলবদ্ধতায় বেনাপোল স্থলবন্দরে অনেক স্থানে হাটু পানি জমায় মারাত্বক ভাবে ব্যহত হচ্ছে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া। যানবাহন ও নিরাপত্তাকর্মীদের চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ায় ইতিমধ্যে পণ্য পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশের কেয়কটি গেট বন্ধ করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেই বন্দরে হাটু পানিতে কয়েক বছর ধরে এ দূর্ভোগ হলেও নজর নাই বন্দর কর্তৃপক্ষের। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন, রেলকর্তৃপক্ষ কালভাট না রেখে মাটি ভরাট করায় পানি নিষ্কাসনে বাধা গ্রুস্থ্য হচ্ছে। এদিকে বন্দরে পড়ে থাকা কেমিকেল মিশ্রিত পানিতে দিন দিন স্বাস্থ ঝুকি বাড়ছে শ্রমিকদের।

বন্দরের একটি ইয়ার্ড ঘুরে প্রথম দেখাতে জলাশ্বয় মনে হলেও পরে দেখা যায় এটি বন্দরের চ্যাটিজ টার্মিনাল। যেখানে পণ্যবাহী ট্রাক ও চ্যাচিজ পার্কিং ও আমদানি পণ্য খালাস করা হয়ে থাকে।

বেনাপোল বন্দরে বছরে ২২ থেকে ২৪ লাখ মেট্রিক টন বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি হয় ভারত থেকে। এসব পণ্য রক্ষনা – বেক্ষনে বন্দরে ৩৩ টি শেড ও ৩ টি ওপেন ইয়ার্ড,একটি ট্রান্সশিপমেন্ট ইয়ার্ড ও ৩ টি ওপেন ইয়ার্ড আছে। আকারে ছোট পণ্যগুলো রাখা হয় শেডের এবং বড় আকারের পণ্য রাখা হয় ওপেন ইয়ার্ডে। তবে এসব শেড ও ওপেন ইয়ার্ড অধিকাংশই দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে তৈরী হয়নি। বন্দর সড়কের উচ্চতার চেয়ে পণ্যগারগুলো নিচু হওয়ায় বৃষ্টিপাত বেশি হলে পানি নিষ্কাষনের অভাবে পণ্যগার ও ইয়াডে জলবদ্ধতা তৈরী হয়। এতে পানিতে ভিজে যেমন পণ্যের গুনগত মান নষ্ট হয় তেমনি চলাচলের বিঘ্ন ঘটে। বিভিন্ন সময় এ অবস্থা থেকে উত্তরনে ব্যবসায়ীরা বন্দরের সরনাপন্ন হলেও গুরুত্ব নেই। এদিকে বন্দরে অগ্নিকান্ডে কেমিকেল বজ্র বন্দর অভ্যন্তে বছরের পর বছর ফেলে রেখায় বৃষ্টির পানিতে চুলকানিসহন বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বন্দর ব্যবহারকারীরা।
বেনাপোল বন্দর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক শহীদ আলী জানান, হাটু পানিতে পণ্য খালাস ও চলাফেরা করতে তাদের ভোগান্তি হচ্ছে।

পণ্য বহনকারি ট্রাক শ্রমিকেরা জনান, কেমিকেল মিশ্রিত পানিতে চলাফেরা করতে চুরকানিসহ নানান রোগে আক্রান্ত হতে হচ্ছে।

বেনাপোল আমদানি,রফতানি সমিতির সহসভাপতি উজ্বল বিশ্বাস জানান, বন্দরে পানি নিষ্কাসনের ব্যবস্থা না থাকায় তারা চলাফেরা করতে পারছেন না। পণ্যগারে যে কোন সময় পানি ঢুকে পড়তে পারে। বছরে ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দেওয়া হয় বেনাপোল থেকে। অথচ বছরের পর বছর ধরে এ অবস্থা তাদরন ভোগান্তি বাড়িয়েছে।

বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন জানান, বন্দরের জলবদ্ধা প্রতি বছরে তৈরী হয়। বিশেষ করে রেল বিভাগ কালভাট না রেখে মাটি ভরাট করায় ে সমস্যার সন্মুখিন হতে হচ্ছে। বন্দরের পানি নিষ্কাসন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে পড়েছে। তবে দ্রুত এ অবস্থা কাটিয়ে তুলতে পাশ্ববর্তী হাওড়ে সাথে বন্দরের ড্রেন তৈরীর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট